Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

একজন জনবান্ধব কর্মদক্ষ সফল উপজেলা নির্বাহী অফিসারের গল্প

একজন ভালো মানুষের গল্প হতে পারে এমন একজন ব্যক্তির, যিনি সমাজের অবহেলিত ও বঞ্চিত মানুষের পাশে এসে দাঁড়ান, তাদের কষ্ট লাঘব করার জন্য সাধ্যমতো চেষ্টা করেন। অথবা এমন একজন ব্যক্তির, যিনি সবসময় ন্যায় ও সত্যের পথে থেকে অর্পিত দায়িত্ব পালনে অবিচল থাকেন। যিনি নিজে সরকারি দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সবসময় ইতিবাচক মনোভাব রেখেছেন এবং অন্যদেরও উৎসাহিত করেছেন। এমন একজন ভালো মানুষ, ভালো অফিসারের সাচিবিক কাজকর্মে সমাজে সাধারণ মানুষের কাছে অনুপ্রেরণা তৈরি হয়।
তেমনি অনুকরণীয় দৃষ্টান্তের অধিকারী সদা হাস্য উজ্জ্বল সাদা মনেরএকজন মানুষ মোহাম্মদ আতিকুর রহমান কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিসাবে যোগদান করার পর থেকে সরকারের আধুনিক রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং চকরিয়া উপজেলাকে একটি সনির্ভর উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে নিরলসভাবে কাজ করেছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের প্রধান কাজ হলো উপজেলাধীন সকল সরকারি বিভাগের আওতাধীন উন্নয়নমূলক কাজকর্মে সমন্বয় সাধনকরা। ইউএনও আতিকুর রহমান একবছর সময়ে চকরিয়া উপজেলায় দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে তিনি সেই কাজটি সুচারুভাবে করতে পেরেছেন।

জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২৫ নভেম্বর তারিখে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও) হিসেবে দায়িত্বভার নিয়েছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন চৌকস অফিসার জনাব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। ইতোমধ্যে তিনি ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত অমিত সম্ভাবনার সমৃদ্ধ জনপদ চকরিয়া উপজেলায় কর্মকালীন একবছর ছয়দিন সফলতার সঙ্গে অর্পিত সরকারি দায়িত্ব পালন করেছেন।

একটি উপজেলার সর্বোচ্চ প্রশাসনিক দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সরকারি আদেশ অনুযায়ী তিনি একইসঙ্গে উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক, চকরিয়া পৌরসভার প্রশাসক, একাধিক ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এবং বিভিন্ন মসজিদ, কলেজ, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার গর্ভনিং কমিটি বা এডহক কমিটির সভাপতি হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। সুচারুভাবে সামলে নিয়েছেন প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের দাপ্তরিক কর্মকাণ্ড থেকে শুরু করে উন্নয়ন অবকাঠামো সম্পাদন এবং নানা ইস্যুতে তৈরি হওয়া সংকট উত্তরনের কঠিন কাজগুলো।

বলা বাহুল্য, পান থেকে চুন খসলে যেখানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে জনগণের নানামুখী অভিযোগ উঠে, ঠিক সেখানে ব্যতিক্রমী ভূমিকায় ছিলেন জনবান্ধব, পরিশ্রমী ও সফল চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।

একবছর আগে চকরিয়া উপজেলায় যোগদানের পর থেকে তাঁর নিরলস প্রচেষ্টা ও কর্মদক্ষতায় পাল্টে যায় উপজেলা পরিষদের প্রশাসনিক সেক্টরে সরকারি সেবাখাতের সার্বিক কার্যক্রম। সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি দপ্তরের কর্মকাণ্ডে ফিরে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা। সকাল ৯টায় শুরু হয়ে রাত অবধি তিনি নিজ কার্যালয়কে সেবাপ্রার্থী মানুষের জন্য উন্মুক্ত রেখেছিলেন। যেকোনো সেবা প্রার্থী তাঁর কাছে অভিযোগ আপত্তি গুলো সরাসরি জানতে পারতেন এবং তাৎক্ষণিক প্রতিকারও পেতেন। দিনশেষে রাতেও জনগণ তাঁর কার্যালয়ে উপস্থিত হতেন নানা সমস্যা নিয়ে। এসব সমস্যা সমাধানের নিমিত্তে তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতেন তড়িৎ। ইউএনও কার্যালয়ে রাতেও জনগণের সেবা চালু থাকায় অনেকসময় তাঁর কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও ঠিকসময়ে বাসায় ফিরতে পারতেন না। এতে অনেকে মনে মনে রাগান্বিত হতেন।

তিনি সবসময় যেকোনো অবৈধ ও অন্যায় কাজের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তিনি কোনো অভিযোগ পেলে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নিয়েছেন। তা ছাড়া গণমাধ্যম, ফেসবুক, মুঠোফোনের মাধ্যমে পাওয়া বিভিন্ন অভিযোগ দ্রুত সমাধান ও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়ে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি।
এছাড়াও ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান গভীর রাতে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে শীতের কম্বল মুড়িয়ে দিয়েছেন, তাদের সেবা করেছেন, খবরাখবর নিয়েছেন। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য সহায়তা নিয়ে গভীর রাতে বাড়িতে গেছেন, তাঁর এসব মানবিক কাজগুলো চকরিয়া উপজেলার সর্বমহলে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন। উপজেলা প্রশাসনের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় গৃহীত উন্নয়ন প্রকল্প বা সরকারি দান-অনুদান সরেজমিন পরিদর্শন করে তা শতভাগ বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন।
তিনি প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি নানাধরণের সমস্যা নিরসনে সর্বদা ছুটে গিয়েছেন উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন আর পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায়। অবস্থা দৃষ্টে মনে হয়েছে, ক্লান্তিবোধ হয়তো তাড়া করেনা তাকে।

সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, পুরো উপজেলায় মাদকমুক্ত, যৌতুক-বাল্যবিবাহ রোধ ও ইভটিজিংমুক্ত সামাজিক ব্যবস্থার গুরুত্বপুর্ণ কাজের ভার তার উপর। একজন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে তিনি সেই কাজটি বাস্তবায়নে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন ও তদারকি করেছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মী বা এলাকার সচেতন নাগরিক কারো কাছে অভিযোগ পেয়ে তিনি নিজে অথবা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ঘটনাস্থলে পাঠিয়ে তাৎক্ষণিক ইভটিজারদের উৎপাত, মাদকসেবিদের আড্ডা কিংবা বাল্য বিবাহের মতো নেতিবাচক ঘটনাগুলো বন্ধে তাৎক্ষণিক আইনী পদক্ষেপ নিয়েছেন।

সরেজমিনে জানা গেছে, ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান একবছর সময়ে চকরিয়া উপজেলা পরিষদকে দৃষ্টিনন্দন করতে ফুলের গাছ লাগিয়ে সৌন্দর্যবর্ধন করেছে, উপজেলা পরিষদে আগত সেবা প্রত্যাশীদের যথাযথ সেবা নিশ্চিতকরণ, উপজেলা পরিষদের সার্বিক কার্যক্রম দক্ষতার সঙ্গে তদারকি, উপজেলা পরিষদের চারপাশে চলার পথ ও দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন কাজও করেছেন তিনি। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে তিনি পর্যবেক্ষনে থেকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও প্রকল্প বাস্তবায়ন অধিদপ্তরের (পিআইও বিভাগ) মাধ্যমে এলাকার রাস্তাঘাটের উন্নয়ন এবং বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ মাদরাসা, কবরস্থান, মন্দির গীর্জা, শ্মশানের উন্নয়ন কাজ তরান্বিত করেছেন। সমৃদ্ধ জনপদ চকরিয়া উপজেলার কৃষিখাতে তিনি বেশ ভুমিকা পালন করেছেন। তাঁর সুদক্ষ মনিটরিংয়ের মাধ্যমে কৃষিবিভাগ এই একবছরে আমন বোরো আউশধান চাষে এক লাখ মেট্রিক টনের বেশি ধান উৎপাদনে রেকর্ড করেছে। পাশাপাশি দুইশত কোটি টাকার রকমারি সবজি উৎপাদনের আলোর মুখ দেখছেন কৃষকেরা। তিনি চাষের শুরু থেকে ফলন উঠা পর্যন্ত কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে মাঠ তদারকি করেছেন। কাজ করেছেন চকরিয়া চিংড়িজোনের মৎস্য চাষে সুদিন ফেরাতে। একইসঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চলের বিলুপ্ত চকরিয়া সুন্দরবন রক্ষায় তিনি বেশকটি এনজিও সংস্থা এবং মৎস্য অধিদফতরের মাধ্যমে বদরখালী সমুদ্র চ্যানেল লাগোয়া পরিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকায় দুর্যোগ মোকাবেলায় কেওড়া ও বাইন গাছ লাগিয়ে প্যারাবনও সৃজন করেছেন।

তিনি কর্মকালীন সময়ে চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও সরকারের উন্নয়ন মূলক কাজ তদারকি ও বাস্তবায়ন, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতি ও পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সরকারের নতুন কর্মসূচি সম্পর্কে জনগণকে অভিহিত করণ সহ সামাজিক সমস্যা দুরীকরণে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা এবং যৌতুক- বাল্যবিবাহ রোধে সফল ভাবে কাজ করে করেছেন।

ইউএনও আতিকুর রহমান একজন শিক্ষাবান্ধব ব্যক্তিত্ব হিসেবে চকরিয়া উপজেলার সরকারি প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন সময় পরিদর্শন করেন। কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের গুণগত এবং লেখাপড়ার জন্য মানসম্মত বিদ্যাপীঠ গড়ে তোলার নানা কার্যক্রম করেছেন ইতোমধ্যে। কখনো কলেজ, মাদ্রাসা, বিদ্যালয়ে ইউএনওর ঝটিকা অভিযানের ফলে নিয়ম মাফিক চলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাকার্যক্রম। যা ইতিপূর্বে উপজেলাবাসী খুব কমই দেখেছেন। তরুণ স্বেচ্ছাসেবী ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। দখলবাজ চক্রের থাবা থেকে উদ্ধার করেছেন চকরিয়া উপজেলার একমাত্র সরকারি পর্যটন জোন সুরাজপুর মানিকপুর নিবৃত্ত নির্সগ পার্ক। সেখানে বর্তমানে নতুন করে উন্নয়নমূলক কাজও শুরু করেছেন। দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকা চকরিয়া পাবলিক লাইব্রেরি তিনি অবকাঠামোগত সংস্কারের মাধ্যমে পুনরায় চালু করেছেন। এখন শিক্ষার্থী সহ শ্রেনীপেশার মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।
এভাবে গেল একবছর সময়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গর্বিত সদস্য সফল ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান চকরিয়া উপজেলাকে একটি উন্নত আধুনিক জনপদ হিসেবে গড়ে তুলতে নিরলসভাবে কাজ করছেন।

চকরিয়া উপজেলা প্রশাসন সুত্রে জানা গেছে, গত ২৬ নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠপ্রশাসন-২ বিভাগের জারি করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদায়ন করা হয়েছে। এ অবস্থায় বদলীজনিত বিদায় উপলক্ষে চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনের সরকারি বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, চকরিয়া পৌরসভা, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এনজিও সংস্থা, স্থানীয় সাংবাদিক, আইনজীবী, শিক্ষক, পেশাজীবি সংগঠন ও শ্রেনীপেশার নাগরিকদের পক্ষথেকে সংর্বধনায় সিক্ত হচ্ছেন।

সর্বশেষ রোববার ৩০ নভেম্বর সন্ধ্যা সাতটায় চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বিদায়ী ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে বর্ণিল সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

চকরিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহফুজুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে গেল একবছরে তাঁর কর্মময় জীবনের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য দেন চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট রুপায়ন দেব, কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জামিল ইব্রাহিম চৌধুরী, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ আনোয়ারুল আমিন, চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তৌহিদুল আনোয়ার, উপজেলা কৃষি অফিসার শাহনাজ ফেরদৌসী, উপজেলা প্রাণীসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ আরিফ উদ্দিন, উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী গোলাম মোস্তফা, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহিউদ্দিন মুহাম্মদ আলমগীর, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) দিলীপ দে, উপজেলা সমবায় অফিসার মোঃ রমিজ উদ্দিন আহমদ, চকরিয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান মাহমুদ, মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শোয়াইবুল ইসলাম সবুজ, বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ছালেকুজ্জামান, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন শিপু, বিএমচর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ ইসমাইল মানিক, পুর্ববড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হারুনর রশীদ, কাকারা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান প্রমুখ।

55Shares